সোশ্যাল মিডিয়া

ফের বিস্ফোরক অভিযোগ আবু ত্বহার স্ত্রীর
ফের বিস্ফোরক অভিযোগ আবু ত্বহার স্ত্রীর

জারিন জাবিন নামে এয়ার হোস্টেসের সঙ্গে আবু ত্বহা মুহাম্মদ আদনানের সম্পর্কের অভিযোগের পর এবার তাদের ছবি প্রকাশ করেছেন ত্বহার দ্বিতীয় স্ত্রী সাবিকুন নাহার।    সোমবার রাতে এক দীর্ঘ ফেসবুক পোস্টে বিভিন্ন অভিযোগের বিষয়ে কথা বলেন তিনি। ওই পোস্টে আবু ত্বহা মুহাম্মদ আদনানের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সিসিটিভি ফুটেজ থেকে জারিন জাবিনের ছবিও প্রকাশ করেন সাবিকুন নাহার।     ওই পোস্টে সাবিকুন নাহার লিখেছেন, ভক্তগণ যে আমাকে অপরাধী সাব্যস্ত করতে আমার অতীত জীবনের ছেড়ে আসা ভুল, অন্যায়, কলঙ্ক যা-ই বলি না কেন সামনে এনে একজন বর্তমান অপরাধীকে নিষ্কলুষ বানাচ্ছেন— এটা কি আহকামুল হাকিমিনের কাঠগড়ায় আদৌ মার্জনীয়? আপনারা তো আমার অতীতের অপবিত্রতা দ্বারা তার বর্তমান অপবিত্রতা ঢাকতে চাচ্ছেন মাত্র। তবে সত্যের প্রভাব তো দুর্দমনীয়, ওপরে যা-ই বলা হোক না কেন। ভক্তরা বলছেন ৩-৪ আরো বিয়ে করবে সমস্যা কোথায়? আপনাদের কাছে আমার প্রশ্ন— কত মেয়ের সাথে তিনি কথা বলবেন। পিক নেবেন, একান্তে বসবেন, প্রতিষ্ঠানে নিয়োগের নামে ইন্টারভিউ নিয়ে হোয়াটসঅ্যাপে যোগাযোগ করবেন, কত মেয়ের সাথে আর কত বছর? অতঃপর ছুলাছা রুবায়ার দাবি থেকে এ যোগাযোগ, অনুভূতির আদান-প্রদান হালাল থেকে হারাম হবে? কত বছর পর? কত মেয়ের সাথে সময় কাটানোর পর।   একাধিক মেয়ের সঙ্গে ত্বহার যোগাযোগ ছিল অভিযোগ করে সাবিকুন নাহার বলেন, ‘দুই বছর আগে রংপুরের এক মেয়ের সাথে অনেক দিন হোয়াটসঅ্যাপে কানেক্ট থেকে আমার বেবির দেখাশোনার নাম করে মেয়ের সাথে ফোনে কথা বলা, পিক নেওয়া, অতঃপর আমাকে প্রেসার দেওয়া- এ মেয়েকে আসার সময় বাসায় নিয়ে আসবে সে তার সাথে। আমার বেবি দেখাশোনা করবে এ অজুহাতে আমাকে পাগল করা। তার বিশ্বস্ত ইয়ামিন জানে না? আমি কি ওদের প্রমাণ দিইনি? মেয়েটার পিক চেয়ে নিল, তার প্রশংসা করল নিজ চোখে দেখলাম এবং আবার বিয়ে করতে কেমন পাত্র চায় জিজ্ঞেস করল, এরপরও অনেক দিন এ মেয়ের সাথে যোগাযোগ অব্যাহত রাখল। ইয়ামিন নিজ মুখে বলেছে, আপু মেয়েটাকে সরাইছি, ভাই আমার ওপর নারাজ।এর ভেতরেও আছে কত কথা কয়টা লিখব।’   আরেক মেয়ের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতেন জানিয়ে সাবিকুন নাহার বলেন, ‘এর পরপরই শুরু করল আরেক মেয়ে নিয়ে মেয়ের মা ক্যান্সারে আক্রান্ত রোগী তার মায়ের জন্য টাকা উঠায় আর এ সুবাদে মেয়ের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ তবে এখানে ঐ মেয়েটার ইনটেনশন খারাপ ছিলো না তবে আদনান জনাবের উদ্দেশ্য ছিলো মেয়েটা অবিবাহিত অল্প বয়স কোনোভাবে তার বাগে আনা যায় কিনা, মেয়েটাকে নিজ দায়িত্বে ঢাকায় আনা সব খরচ বহন করা আমাকে কোনো একসেস না দেয়া, আমি চেয়েছিলাম ওকে যদি হেল্পই উদ্দেশ্য হয় তবে মেয়েদেরকে আমাকে ডিল করতে দাও কিন্তু না সে এ মেয়ের সাথে কত কত মাস যোগাযোগ রেখেছে। সে কি আস্ফালন ছিলো এ মেয়েকে পাওয়ার পর তার কতটুকু লিখে বোঝানো যায়!   তৃতীয় আরেকটি মেয়ে প্রসঙ্গে বলেন, ‘তারপর আবার আরেক মেয়েকে মাদ্রাসা করে দেয়া সঙ্গত কারণেই এ মেয়ের ডিটেইলস বললাম না স্থানও না। কারণ মেয়েটার বিয়ে হয়ে গিয়েছে জানি। এদের সবার সাথে তার হালাল সম্পর্ক! ওকে মেনেও যদি নেই তবুও কি তার এভাবে মেয়েদের সাথে নানা ইস্যু ক্রিয়েট করে জুড়ে থাকা উচিত? যেখানে সে নিজেই বলে তার নারী সংক্রান্ত সমস্যা আছে, মাহরাম দেখলেও প্রবলেম হয়।   শোয়াইব হুজুর আছে একজন তাকে সে এসব শেয়ারও করেছে, আমি জানি কেউই মুখ খুলবেনা, কারণ আপনাদের গালি খেতে চায়না কেউ। প্রয়োজনে সত্য মরে যাক মিথ্যার জয় হোক তবুও তারা কেউই কথা বলবেনা।’   রাস্তায় মেয়ে দেখলেও মাশাল্লাহ বলেন ত্বহা, এমনই অভিযোগ সাবিকুন নাহারের।    তিনি বলেন, রাস্তায় মেয়ে দেখলে আমি পাশে থাকা সত্ত্বেও সুবহানাল্লাহ, মাশাল্লাহ বলা ফ্যালফ্যাল করে তাকিয়ে থাকা তার এ ক্যারেক্টার এর কথা কে না জানে। কিন্তু কেউ বলবেনা। তাঁর নজর হেফাজত না করার কারণে সে ধ্বংস হয়েছে। আমি আমার পরিবার আমার গোছানো সংসার আমার দুটো বেবি ছন্নছাড়া আজ। আমি তার জন্য কি করিনি! ৫ বছরের সংসার জীবনে আজও তাকে আমি নতুন বরের মতো ট্রিট করি, সাজাই, এতোকিছুর পরও সবঠিক হয়ে যাওয়ার আশায় রঙিন রেখেছিলাম। তার কেনো কারো প্রেম লাগবে, প্রেমিকা লাগবে! সে মানুষকে বলে আমি তাকে কষ্ট দিয়েছি এর উত্তর কি জানেন! যে পুরুষের চোখে নতুন নারীর লিপ্সা তার জন্য নিজ স্ত্রীর অগাধ ভালোবাসাই যন্ত্রণা।   কাজের মেয়ের সঙ্গেও কথা বলেন জানিয়ে সাবিকুন নাহার বলেন, পাশে থাকতে চাওয়াই যন্ত্রণা, কাছে থাকাই যন্ত্রণা। দ্যান আরেক মেয়ে আমার মাদ্রাসায় নার্সারির বাচ্চাদের পড়ায় আবার আমার বাসায়ও কাজ করে সে মেয়েকে টাকা হাদিয়া দেয় কিছু লাগলে তাকে বলতে বলে তার নাম্বার দেয়। তারপর থেকে শুরু হয় এ মেয়ের সাথে। মেয়ে কাজে আসলে তার অস্থিরতা শুরু হয়ে যায়। আমি কিছুটা গেস করি কিন্তু বাদ দেই। অতঃপর একদিন আমার সাথে মনোমালিন্য হওয়ায় আমাকে আদনান সাহেব থ্রেট দেয় ‘এমন কিছু করবো যা কল্পনাও করতে পারবা না’। আমি কিছুটা সন্দেহ করি। তারপর তার ফোনে দেখি এ কাজের মেয়ে সাথে ১৮ মিনিট কথা, এ মেয়ের আবার সেকি অভিমান ভরা মেসেজ যেখানে লিখা আমি আপনার উপর রাগ আছি।    আরো স্ক্রল করে উপরে যাই দেখি- তিনি বলেন, আমার মোহাব্বত, আমার পুরো কলিজাটা,আমার মানুষটা এ কাজের মেয়েকে মেসেজ দিয়ে জিজ্ঞেস করে আপনি কোথায় দুইদিন ধরে দেখিনা। ভাবতে পারেন আমার কেমন লাগে! সে মেয়ে আবার তাকে মেসেজ দেয় মাদ্রাসায় চাপ আছে দুইদিন তাই আসবোনা, কেন কোনো দরকার ইত্যাদি। কি পরিমাণ ঘনিষ্ঠতা ফ্লেক্সিবল কথাবার্তা, আমারই ক্ষেত্র বিশেষ সাহস হয়না তার সাথে কথা বলতে যেখানে। তারপর যখন আমি এগুলো সব দেখে ফেললাম তখন আমার সামনেই আবার মেয়েকে কল দিলো সে মেয়ে জিজ্ঞেস করে কোথায় আপনি, আদনান সাহেব ঝাড়ি দিলো কেনো কি দরকার। মেয়ে ভয়ে কিছুনা বলে ফোন রেখে দিলো, আমার মাথায় আকাশ ভেঙে পরলো। আমি এত্তো আঘাত পেলাম, মেয়েটাকে ডেকে এনে ২টা চড় লাগালাম, বাসা থেকে বের করে দিলাম, মাদ্রাসা থেকেও।’   আরো অনেক মেয়ের সঙ্গেই যুক্ত থাকেন ত্বহা এমনই অভিযোগ সাবিকুন নাহারের। তিনি বলেন, ‘কিন্তু সমস্যা যখন ঘরে তখন আর কতজনকে বিদায় করা যায়! আমার থেকে ফোন দূরে রাখা শুরু ফোন ধরা নিষেধ, এমনকি এমনই আচরণ করছে যে আমি রীতিমতো তার ফোনের দিকে তাকানোও নাজায়েজ ভাবতে শুরু করি।ভয় করি। এমন আরো যে কতো কতো মেয়েকে মাদ্রাসা করে দিবে বলে প্রতিশ্রুতি দেয়,দিয়ে এঙ্গেজ থাকে। কথা বলে। মাঝে আরো কতো সিরাত প্রতিযোগিতা, টিচার নিয়োগ ইত্যাদির নামে আরো কতো মেয়ের সাথে তার কথা। তার পর্যন্ত ছেলেরা পৌঁছাতে পারেনা। তবে মেয়েরা ঘনিষ্ঠও হতে পারে। আপন ভাইবোনের মতো হালাল সম্পর্ক এগুলো তাইনা!এরই ধারাবাহিকতায় লাস্ট সিরাত সিজন ৩ এর বিজয়ী মেয়েকে তার অনলাইন প্রতিষ্ঠানে উস্তাযা বানিয়ে দিলো এবং এ মেয়েকে চোখে রাখা শুরু করলো।’   আরেক অভিযোগে বলেন, ‘মেয়েটা ডিভোর্সী সাথে আবার আলেমাও তার পছন্দের লিস্টে থাকলো কথাবার্তা চালালো বহুমাস থেকে। আমার উপর অবর্ণনীয় মানসিক নির্যাতন চলতে থাকলো। দোষ খুঁজে ফায়ার হয়ে রংপুর গেলো এবারই বিয়ে করে ঢাকায় নিয়ে আসবো এগুলো বলে আমার থেকে বিদায়ও না নিয়ে চলে গেলো, আমি মায়ুস হলাম, মেনে নিলাম ওকে আলহামদুলিল্লাহ। এসে নিজেই বলা শুরু করলো জান আমার তোমাকে ছাড়া চলবেনা এ মেয়েটার সাথে প্রতিদিন ২০/৩০ মিনিট করে কথা বলে দেখলাম, পছন্দ হয়না। প্রায় ১০ দিন পর এসে এগুলো বলে আমাকে আবার কাছে নিলো। অথচ এদিকে কাহিনি হলো এ মেয়েকে বাদ দেয়ার পেছনে রিজন আমি নই বরং এয়ার হোস্টেস। তারপরের ঘটনা আপনারা জানেন আমি নিচে পিক আর ভিডিও দিচ্ছি আপনারাই বলবেন এ ভাবে যোগাযোগ করা কি তবু্ও লিপ্সা নয়? ছুলাছা রুবায়া বলে বলে আর কত। এ মেয়ে আদনান সাহেব সেন্টারে গেলেই এসে দেখা করা শুরু করলো, নিয়মিত সাক্ষাৎ, ফোনে কথা বলা পিক আদান-প্রদান, আগের প্রেমিকা, এক ঘণ্টা একা অফিস রুমে অবস্থান, প্রত্যক্ষদর্শী তার সিরাতের অফলাইন স্টুডেন্টরা জানালো এ মেয়ে বসে বসে ফোনে চ্যাটিংয়ে ব্যস্ত, আবার উস্তাদের ওয়াশরুম ব্যবহার করা।’   কমেন্ট বক্সে স্ক্রিনশ্টের ছবি ও ভিডিও পোস্ট করে লিখেছেন, ‘এসব ছাড়াও আমার সাথে শেয়ার করা তার নিজ অভিব্যক্তি, বলে বলে আমাকে মানসিকভাবে বিপর্যস্ত করা, এ মেয়ে তার কতো ঘনিষ্ঠ বোঝানো, সে এ মেয়ের কোথায় কোথায় তিল আছে তা অব্দি জানা। এগুলো আমাকে দিয়ে ডিল করাতে চাওয়া, আমি কি তার বড় বোন নাকি মা ছিলাম? সেতো আপাদমস্তক আমার রঙ ছিলো, আমার গোটা দুনিয়া। পিকে নিজেরাই দেখে নিন বই নিয়ে স্টুডেন্ট হয়ে সিরাতের ক্লাসে অংশগ্রহণ করা কি বিয়ের জন্য কথা বলতে আসার নমুনা? মেয়েদের সামনে মুখ ঢেকে রাখে আর সরাসরি আদনান সাহেবের সামনে মুখ খুলে বসে থাকে। শেষ সারির রঙিন বোরকায় আসা মেয়েটিই তার প্রেম।’   অনলাইনে এসব বলার বিষয়ে সাবিকুন নাহার বলেন, ‘আমি কেনো এ প্ল্যাটফর্মে এগুলো বললাম? কিছুদিন আগে এক স্টুডেন্ট তার নামে অভিযোগ এনেছিলো হাদিয়া দেয়ার ব্যপারে গড়িমসি নিয়ে, সে বোন কেনো এনেছিল এটা একমাত্র ভুক্তভোগীই জানেন। সে অনেক মাস ধরে তাদের দারস্থ হচ্ছিলেন, সমাধান হয়নি। এখানে বলা মাত্রই তাদের টনক নড়ে, তারা অনলাইনের মানুষ অনলাইনেই কেবল পাওয়া যায়। তেমনই আমি দুই বছর যাবৎ সমাধানে আসতে চাচ্ছি আমাকে সাহায্য করা হয়নি, বসা হয়নি। কথা বলতেও সুযোগ দেয়নি, বড়রা ডাকলেও যায়নি। এবার ইনশাআল্লাহ সমাধান হবে।’

অক্টোবর ১৫, ২০২৫ 0
Popular post
রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটিতে চাকরির সুযোগ, বেতন ৪৫ হাজার

বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি (BDRCS) নতুন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। প্রতিষ্ঠানটি তাদের অ্যান্টিসিপেটরি অ্যাকশন বিভাগে অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রজেক্ট অফিসার পদে জনবল নিয়োগ দেবে। আগ্রহী প্রার্থীরা আগামী ১৬ অক্টোবর ২০২৫ পর্যন্ত অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।   এক নজরে নিয়োগের বিস্তারিত   প্রতিষ্ঠানের নাম: বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি (BDRCS) বিভাগের নাম: অ্যান্টিসিপেটরি অ্যাকশন পদের নাম: অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রজেক্ট অফিসার পদসংখ্যা: ০১ জন শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক বা সমমান অভিজ্ঞতা: ন্যূনতম ১ বছর চাকরির ধরন: চুক্তিভিত্তিক প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ উভয় বয়সসীমা: নির্ধারিত নয় বেতন: ৪৫,০০০ টাকা কর্মস্থল: ঢাকা   আবেদন প্রক্রিয়া: আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। বিস্তারিত জানতে ও আবেদন করতে এখানে ক্লিক করুন। আবেদনের শেষ তারিখ: ১৬ অক্টোবর ২০২৫

৫০ হাজার টাকা বেতনে রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটিতে চাকরির সুযোগ

বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটিতে ‘টেকনিক্যাল অফিসার’ পদে নিয়োগ   দেশের অন্যতম মানবিক সংগঠন বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। প্রতিষ্ঠানটি তাদের প্রকল্প কার্যক্রম পরিচালনার জন্য ‘টেকনিক্যাল অফিসার’ পদে একজন যোগ্য প্রার্থী নিয়োগ দেবে। আগ্রহীরা ২১ অক্টোবর ২০২৫ তারিখ পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন।   পদসংক্রান্ত তথ্য   প্রতিষ্ঠানের নাম: বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি পদের নাম: টেকনিক্যাল অফিসার পদসংখ্যা: ১ জন   যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা শিক্ষাগত যোগ্যতা: বিএসসি বা ডিপ্লোমা ইন সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং অভিজ্ঞতা: ন্যূনতম ২ বছর বয়সসীমা: সর্বোচ্চ ৪০ বছর   বেতন ও চাকরির ধরন বেতন: ৫০,০০০ টাকা চাকরির ধরন: চুক্তিভিত্তিক প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ উভয়ই আবেদন করতে পারবেন কর্মস্থল: কুড়িগ্রাম   আবেদন প্রক্রিয়া   আগ্রহীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। বিস্তারিত জানতে ও আবেদন করতে বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির ওয়েবসাইটে ক্লিক করুন।

কৃষি ব্যাংকে চাকরি, নেবে ৩৯৮ জন

ব্যাংকার্স সিলেকশন কমিটির তত্ত্বাবধানে নতুন সমন্বিত ব্যাংক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। এই নিয়োগের আওতায় বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক-এ সিনিয়র অফিসার (সাধারণ) পদে ৩৯৮ জন কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হবে।   পদসংক্রান্ত তথ্য   প্রতিষ্ঠানের নাম: বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক পদের নাম: সিনিয়র অফিসার (সাধারণ) পদসংখ্যা: ৩৯৮টি   শিক্ষাগত যোগ্যতা   প্রার্থীদের যেকোনো বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অথবা চার বছর মেয়াদি স্নাতক/স্নাতক (সম্মান) ডিগ্রি থাকতে হবে। মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) বা সমমানসহ তদূর্ধ্ব পর্যায়ের পরীক্ষাগুলোর মধ্যে অন্তত দুইটিতে প্রথম বিভাগ/শ্রেণি থাকতে হবে। কোনো পর্যায়েই তৃতীয় বিভাগ/শ্রেণি গ্রহণযোগ্য নয়।   বয়সসীমা   ১ জুলাই ২০২৫ তারিখে প্রার্থীর বয়স সর্বনিম্ন ২১ বছর এবং সর্বোচ্চ ৩২ বছর হতে হবে।   আবেদন সংক্রান্ত তথ্য   আবেদন ফি: ২০০ টাকা (অনগ্রসর নাগরিক গোষ্ঠীর প্রার্থীদের জন্য ৫০ টাকা)। আবেদনের শেষ সময়: ১০ নভেম্বর ২০২৫।   আবেদন পদ্ধতি   আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। বিস্তারিত জানতে এবং আবেদন করতে এখানে ক্লিক করুন।

৯২ হাজার টাকা বেতনে চাকরির সুযোগ

আন্তর্জাতিক সংস্থা ওয়াটারএইড বাংলাদেশ জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে। প্রতিষ্ঠানটি ‘টেকনিক্যাল এক্সপার্ট’ পদে নতুন কর্মী নেবে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে ২৮ অক্টোবর ২০২৫ তারিখ পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন।   নিয়োগের বিস্তারিত প্রতিষ্ঠানের নাম: ওয়াটারএইড বাংলাদেশ পদের নাম: টেকনিক্যাল এক্সপার্ট পদের সংখ্যা: নির্ধারিত নয় চাকরির ধরন: ফুল টাইম প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ উভয়ই কর্মস্থল: খুলনা   যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা শিক্ষাগত যোগ্যতা: বিএসসি বা স্নাতক (সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং/এনভায়রনমেন্টাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে) অভিজ্ঞতা: সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে ন্যূনতম ৫ বছর বয়সসীমা: নির্ধারিত নয় বেতন ও সুবিধা বেতন: প্রতি মাসে ৯২,৫০০ টাকা   আবেদন প্রক্রিয়া আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন। আবেদনের শেষ তারিখ: ২৮ অক্টোবর ২০২৫

জানা গেল সেই আনিসার ফলাফল

মায়ের অসুস্থতার কারণে কেন্দ্রে দেরিতে আসায় পরীক্ষা না দিতে পারা সেই আনিসা আহমেদ এইচএসসি পরীক্ষায় ফেল করেছেন। তিনি বাংলা ও ইসলামের ইতিহাস বিষয়ে ফেল করেন।   আনিসা ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড ল্যাবরেটরি স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে এবার এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেন। তিনি মানবিক বিভাগের পরীক্ষাথী।   বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) বেলা ১১টার দিকে ঢাকা শিক্ষা বোর্ড ল্যাবরেটরি স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ মো. আসাদুজ্জামান গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।   এইচএসসি পরীক্ষা শুরুর প্রথম দিনই (২৬ জুন) ঢাকা শিক্ষা বোর্ড ল্যাবরেটরি স্কুল অ্যান্ড কলেজের পরীক্ষার্থী আনিসা মায়ের অসুস্থতার কারণে সময়মতো পরীক্ষাকেন্দ্রে পৌঁছুতে পারেননি। দেরি হওয়ায় তাকে কেন্দ্রে প্রবেশ করতে দেননি দায়িত্বরতরা। এসময় ওই ছাত্রী পরীক্ষাকেন্দ্রের সামনে কান্নায় ভেঙে পড়েন। গেটের বাইরে দীর্ঘসময় অপেক্ষায় থেকে তিনি সেদিন ফিরে যান। ওই ছাত্রীর পরীক্ষাকেন্দ্র ছিল রাজধানীর সরকারি মিরপুর বাঙলা কলেজ।   আনিসার কান্না-আকুতি তখন নাড়িয়ে দেন বহু মানুষের বিবেক। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রশ্ন উঠে—আইন কি মানবিক বিবেচনার ঊর্ধ্বে? নেটিজেনরা দাবি তোলেন—মানবিক বিবেচনায় হলেও তাকে পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ করে দেওয়া উচিত।   অন্তর্বর্তী সরকারও সেই দাবি আমলে নেয়। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে তখন শিক্ষা উপদেষ্টার বরাতে জানানো হয়, ‘পরীক্ষা দিতে না পারা আনিসার বিষয়টি বিশেষভাবে বিবেচনা করা হচ্ছে।’

Top week

৯২ হাজার টাকা বেতনে চাকরির সুযোগ
চাকরি

৯২ হাজার টাকা বেতনে চাকরির সুযোগ

অক্টোবর ২৩, ২০২৫ 0